বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর একের পর এক ভারতের স্বার্থ রক্ষায় সকল কাজ করে যাচ্ছে অথচ বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় ভারতের কাছ থেকে কোন কিছু আদায় করতে পারছে না। এখন আবার ভারত টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণ করছে। অথচ টিপাইমুখ বাধ নির্মাণ হলে বাংলাদেশের আন্ত্ম: সীমান্ত্ম নদী সুরমা-কুশিয়ারা মরে যাবে। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হবে বৃহত্তর সিলেট, কিশোরগঞ্জ ও ঢাকা অঞ্চলের প্রায় ৪ কোটি মানুষ। হযরত শাহজালাল ও শাহ পরাণের (রহ:) পূণ্যভূমি সিলেট পরিণত হবে বিরাণভুমিতে। ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচীতে যুক্তরাজ্য বিএনপি'র ও এর সকল অংগ সংগঠনের সকল ইউনিটের নেতা কর্মী ছাড়াও সমমনা বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরা ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে অংশ নেন। শত শত বিক্ষোভকারী বাংলাদেশের প্রতি ভারতের আগ্রাসী মনোভাবের প্রতিবাদ জানান। সমাবেশে মিয়া মনিরুল আলম বলেন, সরকার এখন দেশের স্বার্থ রক্ষা, জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেয়ে বিরোধী দলকে দমনেই বেশী ব্যস্ত্ম। ব্যারিস্টার এম এ সালাম বলেন, আন্ত্মর্জাতিক নদী বরাকের টিপাইমুখে বাধ নির্র্মাণ করলে সেটি হবে আন্ত্মর্জাতিক নদী শাসন আইনের লংঘন। কিন্তু ভারত আন্ত্মর্জাতিক আইনকে তোয়াক্কা না করেই টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। এই বাধ নির্মান হলে বাংলাদেশ বিশেষ করে সিলেট অঞ্চল ভুমিকম্প ও সুনামির আশংকার মধ্যে পড়বে। নষ্ট হবে বাংলাদেশের কৃষি শিল্প। তাই টিপাইমুখে ভারতের এই একতরফা অমানবিক ও অবৈধ বাধ নির্মাণের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষনের জন্যই আমরা এই প্রতিবাদ কর্মসূচী পালন করছি। তিনি আরো বলেন, মেরুদন্ডহীন আওয়ামী লীগ সরকারের কাছ থেকে ভারত অন্যায়ভাবে স্বার্থ আদায় করলেও বাংলাদেশের জনগণ তা কখনোই মেনে নেবেনা। ভারতকে আমরা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, আওয়ামী লীগ সরকারের উপর বাংলাদেশের জনগণের আস্থা নেই। সুতরাং তাদের সঙ্গে খাতির করে জনগণের সঙ্গে শত্রুতা বাড়াবেন না। বিএনপি ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপুর্ণ সম্পর্ক চায় প্রভুত্বের নয়। আমরা মনে করি পারস্পারিক স্বার্থরক্ষা ও মর্যাদার ভিত্তিতে যে কোন সমস্যার সমাধানে বিএনপি সবসময়ই আন্ত্মরিক।
সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, যুক্তরাজ্য বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুল লতিফ জেপি, আলহাজ্ব তৈমুছ আলী, শায়েস্ত্মা চৌধুরী কুদ্দুস, আব্দিুল হামিদ চৌধুরী, আক্তার হোসেন, শহিদুল্লাহ খান, নুরুল আমিন, মুজিবুর রহমান, বিএনপির সাবেক আন্ত্মর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মুহিদুর রহমান, যুক্তরাজ্য বিএনপির অন্যতম উপদেষ্টা নুরুল আলম মজুমদার, কাজি আঙ্গুর মিয়া, কামাল হোসাইন, আব্দুল মুকিত, যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শরীফুজ্জামান চৌধুরী তপন, লুৎফুর রহমান, মল্লিক হোসাইন, আহমেদ হাসনু, আব্দুল হাই, আহমেদ আলী, এম এ রউফ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ মালেক, সাংগঠনিক সম্পাদক কয়সর এম আহমেদ, সাদেক হোসাইন মসুদ, সামসুর রহমান মাহতাব, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মনছুর রহমান রুবেল, মিজানুর রহমান, বিএনপি নেতা মো: গোলারাব্বানী, এম এ হান্নান, এনামুল হক এনু, তাজুল ইসলাম, করিম উদ্দিন, আশরাফ গাজী, সেলিম উদ্দিন, শহীদুল ইসলাম মামুন, আশফাক আহমদ চিনু, এডভোকেট তাহির রায়হান চৌধুরী, মিছবাহ উদ্দিন, যুক্তরাজ্য জাসাসের সভাপতি এম এ সালাম, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, আতিকুর রহমান পাপ্পু, যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক আহবায়ক দেওয়ান মোক্কাদেশ চৌধুরী নিয়াজ, যুবদলের সহ-আন্ত্মর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এনামুল হক লিটন, যুক্তরাজ্য যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাছিত বাদশা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা রেজাউল করিম রেজা, নিজাম মিয়া, জাহিদ হাসান, মফিজ আহমদ, ছমির আলী, জাফর আলী লিলু, জাহিদ চৌধুরী, বিএনপি নেতা খছরুজ্জামান, মেজর ফারুক, হরমুজ আলী, মকবুল হোসাইন, নুরুল ইসলাম, আব্দুল খালিক, এমাদুর রহমান, ছাত্রনেতা জসিম উদ্দিন সেলিম, আহবাবুর রহমান খান বাপ্পী সফিকুর রহমান রিবলু, বিএনপি নেতা আব্দুল মালিক কুটি, মুজিবুর রহমান, শামীম আহমদ, এম এ শিহাব, সাঈদ জমশেদ আলী, নানু মিয়া, যুবদলনেতা তাজ উদ্দিন, আফজাল হোসেন, হেভেন খান, আলী আহমদ, আবুল কালাম সরফরাজ, শামীম আহমদ, জিয়াউল ইসলাম টিপু, জাকির আহমদ, এমদাদুর রহমান, কিজির মিয়া, তৈয়ব আলী সাজু, নুর মিয়া, আকতার হোসেন,সাব্বির আহমদ ময়না, এস এম লিটন, নাছির আহমদ শাহীন, সাঈদ জাবের হোসেন, আতিকুর রহমান, শাহ আলম, এমদাদ হোসেন, ছাত্রদল নেতা রিপন আহমদ, সাইফুল ইসলাম, আনিছুর রহমান, আবজার হোসেন, শাহরিয়ার রহমান জুনেদ, আব্দুল ফতেহ, আকলুছ মিয়া, কামাল উদ্দিন, সরফরাজ আব্দুল কালাম, ফেরদৌস আলম, তাসবির চৌধুরী শিমুল, আরিফ হোসাইন, এডভোকেট তানজির আল ওয়াহাব, মুফিদ আহমদ, আব্দুর রহিম জাকির, বাদশা মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, জাসাস নেতা কামরুল ইসলাম, আজাদ খান, বিএনপি নেতা রফিকুল্লাহ, মুফিদ আহমদ, শেখ আলী আহমদ, নর্থওয়েষ্ট বিএনপির সভাপতি শামীম আহমদ, সেক্রেটারী আব্দুল ওয়াহিদ, নিউহাম বিএনপির সাধারন সম্পাদক এম এ কাইয়ুম, কেন্ট বিএনপির সভাপতি আব্দুল হান্নান, ওয়েষ্ট সাসেঙ্ বিএনপির সভাপতি নুরুল আমিন, সেক্রেটারী মো: আব্দুল মুকিত, নর্থামটন টাউন বিএনপির সভাপতি জাফর আলী, সেক্রেটারী নুরুল ইসলাম, লুটন বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাই, সেক্রেটারী মনছুর আহমদ রুবেল, বেডফোড বিএনপির সভাপতি ময়না মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক, লিডস বিএনপির সভাপতি জাহেদ আলী, সেক্রেটারী রেজাউল করিম, ব্রাডফোর্ড বিএনপির সভাপতি আহাদ নাছিম রেজা, সেক্রেটারী সালেহ আহমদ, বার্মিংহাম ওয়েষ্ট মিডল্যান্ড বিএনপির সভাপতি কাজী আঙ্গুর মিয়া, সেক্রেটারী ছাদেক হোসেন মাসুদ, নিউক্যাসল বিএনপির সেক্রেটারী শাহান আহমদ চৌধুরী, মিলটনকিংস বিএনপি নেতা শাহেল আহমদ, ইষ্টমিডল্যান্ড বিএনপির সভাপতি শহিদুল্লাহ খান, সেক্রেটারী আব্দুল মজিদ তালুকদার, সাউথামটন বিএনপির সভাপতি সাঈদ সাদিকুল ইসলাম, সেক্রেটারী মনছুর রহমান, কভেনট্রি বিএনপির সভাপতি সেক্রেটারী লাকি মিয়া, কাডিফ বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব আব্দুল মজিদ, সেক্রেটারী মোদ্ভচ্চফা সালেহ উদ্দিন লিটন, স্কটল্যান্ড বিএনপির আহবায়ক আব্দুর রহিম, যুগ্ম আহবায়ক বাদশা মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, সোয়ানসি বিএনপির সভাপতি আহমদ আলী, বাথ এন্ড ব্রিস্টল বিএনপির মতিউর রহমান, সুহেল আহমদ, ডারলিংটন বিএনপি সভাপতি নজরুল ইসলাম, সেক্রেটারী, মারজানুল হাক, সিটি অফ লন্ডন বিএনপির সেক্রেটারী দিলোয়ার হোসেন টিলু, নর্থ লন্ডন বিএনপির সিরাজুল আমিন, সাউথইষ্ট বিএনপির সাদিক মিয়া, হাইড বিএনপির সভাপতি বাবুল মিয়া, টাওয়ার হ্যামলেটস বিএনপির আহবায়ক কাজী ইকবাল হোসেন দিলোয়ার, যুগ্ম আহবায়ক সুফি মিয়া, হাসান আহমদ, রাজন আলী সাঈদ, শামীম আহমদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের পারভেজ মল্লিক, আইনজীবী ফোরাম নেতা আডভোকেট হালিম বেপারী, এডভোকেট তাহির রায়হান, এডভোকেট হাসনাত, এডভোকেট খলিলুর রহমান, ব্যারিষ্টার জালাল, ব্যারিষ্টার আবিদ, ছাত্রদল নেতা রিপন, কামাল উদ্দিন, আবেদ রাজা, আব্দুল মুকিত, ছানু মিয়া, আখলাকুর রহমান।